দৈনিক নারায়ণগঞ্জ: চুরির টাকা ভাগ বাটোয়ারার দ্বন্দ্বে বাকবিতন্ডা হয় হৃদয়ের সাথে। এক পর্যায়ে পিছন থেকে মাথায় আঘাত করা হয়। আহত অবস্থায় টেনে নিয়ে বৃষ্টির জমে থাকা পানিতে মাথা চেপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করে সিকান্দার ও পারভেজ। এরপর হোটেলে গিয়ে নাস্তা করে এবং ইয়াবা সেবন করে বিভক্ত হয়ে পরে ছিল।
ব্যাপারটি নিশ্চিত করেন নারায়ণগঞ্জ আদালতের পরিদর্শক (ওসি) আসাদুজ্জামান।
গ্রেপ্তারকৃত রাহাত ফতুল্লা মডেল থানার কায়েমপুরের রফিকুল ইসলামের পুত্র।
চলতি বছরের ২০ জুন সকালে ফতুল্লার হাজীগঞ্জ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ থেকে হৃদয় নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই ঘটনার পর নিহতের বড় ভাই রনি বাদি হয়ে একই এলাকার হাজীগঞ্জ বন্যাপাড়া সুমনের বাড়ীর ভাড়াটিয়া আব্দুল করিমের পুত্র পারভেজ ওরফে জামাই পারভেজ (২৫), হাজীগঞ্জের ওয়াপদার পুলের প্রাইমারী স্কুল সংলগ্ন উচা বাড়ীর মৃত রমজান আলীর পুত্র সেকান্দার (৪০), মৃত আব্দুল আলীমের পুত্র মাহাবুব (৩৫), মৃত সামাদের পুত্র দুলাল (৩৫) ও মো. রাহাত (২৪) নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরির্দশক এসএম শামীম জানান, ‘বিভিন্ন সময়ে সময়ে মামলার এজাহারভুক্ত আসামী পারভেজ, মাহাবুব ও দুলালকে গ্রেপ্তার করা হয়ে ছিল। সর্বশেষ ১২ আগস্ট গ্রেপ্তার করা হয় রাহাতকে। তাদের মধ্যে রাহাতই প্রথম স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী প্রদান করে হত্যার রহস্য উন্মোচন করলো।’
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন